Wellcome to National Portal
কৃষি তথ্য সার্ভিস (এআইএস) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

বঙ্গবন্ধুর কৃষি ভাবনা ও বিপণন ব্যবস্থাপনা

বঙ্গবন্ধুর কৃষি ভাবনা ও বিপণন ব্যবস্থাপনা
মোহাম্মদ ইউসুফ

‘কৃষকরা তাঁদের উৎপাদিত ফসলের
বিনিময়ে পাবে ন্যায্যমূল্য’
      -বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান গভীরভাবে বিশ্বাস করতেন কৃষির উন্নতি ছাড়া এ দেশের মানুষের মুক্তি আসতে পারে না। ক্ষুধা নিবারণের জন্য খাদ্যের জোগানদাতাদের বঙ্গবন্ধু তাই সর্বদাই সর্বোচ্চ স্থান দিয়েছেন নিজের মনের মণিকোঠায়। তিনি যেমন তাদের ভালোবেসেছিলেন, তেমন তাদের ভালোবাসাও পেয়েছেন সর্বক্ষণ। কৃষকদের প্রতি ভালোবাসার টান ছিল বলেই তিনি তাদের মঙ্গলের জন্য কাজ করে গেছেন নিবিড়ভাবে। কৃষকরা যেন তাদের মাথার ঘাম পায়ে ফেলে উৎপাদিত ফসলের ন্যায্যমূল্য পায় সে ভাবনা থেকেই পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদের নির্বাচন উপলক্ষ্যে ২৮ অক্টোবর, ১৯৭০ বঙ্গবন্ধু জাতির উদ্দেশ্যে দেয়া ভাষণে চাষিদের ন্যায্য ও স্থিতিশীল মূল্য প্রদানের তাগিদ দেন। আর বঙ্গবন্ধুর এই স্বপ্ন পূরণে অন্যতম অংশীদার কৃষি বিপণন অধিদপ্তর। প্রতিষ্ঠার সূচনালগ্ন থেকে  কৃষি বিপণন অধিদপ্তর  কৃষকের উৎপাদিত ফসলের ন্যায্যমূল্য প্রদান এবং উৎপাদক, বিক্রেতা ও ভোক্তা সহায়ক কৃষি বিপণন ব্যবস্থা গড়ে তোলার লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে।   
পঞ্চাশের দশক থেকেই বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান পাকিস্তানের পার্লামেন্টে কৃষক ও কৃষি উন্নয়নের কথা বলতেন অত্যন্ত জোরালোভাবে। ১৯৫৪ সালের জাতীয় নির্বাচনে জয়ী হয়ে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান যুক্তফ্রন্ট সরকারের কৃষি ও সমবায় মন্ত্রীর দায়িত্ব লাভ করে দেশের কৃষি উন্নয়নে অসামান্য অবদান রাখেন। স্বাধীন বাংলাদেশে সরকার গঠনের পরপরই বঙ্গবন্ধু উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে সবুজ বিপ্লবের ডাক দেন। বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতার পর ১৯৭২ সালের ১৩ জানুয়ারি মন্ত্রিপরিষদের প্রথম  বৈঠকেই নিয়েছিলেন কৃষকদের জন্য এক যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত। দেশের জন্য দ্রুত উন্নয়ন পরিকল্পনা প্রণয়নের লক্ষ্যে বঙ্গবন্ধু দেশের স্বনামধন্য অর্থনীতিবিদদের নিয়ে গঠন করেন প্রথম পরিকল্পনা কমিশন। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭২-৭৩ অর্থবছরে প্রথম বাংলাদেশের বাজেট পেশ করেন। বাজেটে ৫০০ কোটি টাকা উন্নয়ন খাতের মধ্যে ১০১ কোটি টাকা রাখেন কৃষি ও কৃষকের উন্নয়নে।   
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সমন্বিত ও সমবায়ভিত্তিক কৃষি ব্যবস্থা গড়ে তুলতে চেয়েছিলেন। বঙ্গবন্ধুর দর্শন ছিল, যদি সমন্বিত কৃষি খামার গড়ে তোলা না যায় তাহলে আমাদের কৃষি উন্নয়ন ব্যাহত হবে, আমরা আমাদের কাক্সিক্ষত উৎপাদন নিশ্চিত করতে পারব না। আমরা অনেক পিছিয়ে পড়ব। কো-অপারেটিভ সোসাইটির মাধ্যমে চাষাবাদ করা হলে আমাদের কৃষির উৎপাদন এবং সার্বিক উন্নয়ন দুটিই মাত্রা পাবে। অধিক শস্য উৎপাদনের জন্য আমাদের সবার সমন্বিত কৃষি ব্যবস্থার প্রতি সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিতে হবে। বঙ্গবন্ধু কৃষি সমবায়ের ওপর গুরুত্ব দিয়েছিলেন এবং সমবায়ের আন্দোলনকে কৃষি বিপ্লব বাস্তবায়নের অন্যতম হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করতে চেয়েছিলেন। কিন্তু দুঃখজনকভাবে সমবায় নিয়ে তাঁর চিন্তাভাবনাগুলো বাস্তবে রূপ দিতে পারেননি।
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীনতা পরবর্তীকালে যে সবুজ বিপ্লবের সূচনা করেছিলেন তা বর্তমান করোনা পরিস্থিতি এবং পরিবর্তিত জলবায়ুর প্রেক্ষাপটে টেকসই খাদ্য উৎপাদন এবং খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণে এবং আগামী দিনের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় গুরুত্বপূর্ণ তাৎপর্য বহন করে। উৎপাদক, বিক্রেতা ও ভোক্তা সহায়ক কৃষি বিপণন ব্যবস্থা এবং কৃষি ব্যবসা উন্নয়নের মাধ্যমে জাতীয় অর্থনীতিতে অবদান রাখার নিমিত্ত কৃষি বিপণন অধিদপ্তর কাজ করে যাচ্ছে। কৃষি বিপণন তথ্য ব্যবস্থাপনা ও কৃষি ব্যবসা উন্নয়নের ক্ষেত্রে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করা হচ্ছে। কৃষক ও কৃষিপণ্যের বাজার সংযোগ সৃষ্টি ও সুষ্ঠু সরবরাহের জন্য প্রয়োজনীয় সহায়তা প্রদান করা হচ্ছে।   কৃষিপণ্য উৎপাদন এবং বিপণন ও ব্যবসা সম্পর্কিত অর্থনৈতিক গবেষণা অধিদপ্তর কর্তৃক পরিচালিত হচ্ছে। কৃষিপণ্য উৎপাদন ও ব্যবসায় নিয়োজিত  কৃষক, কৃষি ব্যবসায়ী, প্রক্রিয়াজাতকারী, রপ্তানিকারক ও ব্যবসায়ী সমিতিসমূহের  সাথে নিবিড় সংযোগ স্থাপনের মাধ্যমে কৃষিপণ্যের আধুনিক বিপণন ব্যবস্থা সম্প্রসারণের উদ্যোগ নেয়া হচ্ছে। সুষ্ঠু বিপণনের স্বার্থে কৃষিপণ্য উৎপাদন এলাকায় বাজার অবকাঠামো, গুদাম, হিমাগার, কুলচেম্বার ইত্যাদি নির্মাণ ও ব্যবস্থাপনা জোরদারকরণ করা হচ্ছে। কৃষিপণ্য ও কৃষি উপকরণের মজুদ বা গুদামজাতকরণ, পণ্যের গুণগতমান, মেয়াদ, মোড়কীকরণ ও সঠিক ওজনে ক্রয়-বিক্রয় সংক্রান্ত কার্যক্রম পরিবীক্ষণ করা হচ্ছে। ফসলের সংগ্রহত্তোর ক্ষতি হ্রাস, প্রক্রিয়াজাতকরণ, উদ্যোক্তা তৈরি ইত্যাদি বিষয়ে    কৃষকদের প্রশিক্ষণ প্রদান করা হচ্ছে।
কৃষকের উৎপাদিত ফসলের ন্যায্যমূল্য নিশ্চিতকল্পে গুরুত্বপূর্ণ কৃষিপণ্যের সর্বনিম্ন মূল্য ও যৌক্তিক মূল্য নির্ধারণ ও বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। কৃষিপণ্যের মূল্য সংযোজন ও প্রক্রিয়াজাতকরণ কার্যক্রমে সহায়তা প্রদান করা হচ্ছে। কৃষিপণ্যের অভ্যন্তরীণ ও রপ্তানি বাজার সম্প্রসারণে উদ্যোগ নেয়া হচ্ছে। কৃষিভিত্তিক শিল্প ও ব্যবসার উন্নয়ন, উৎসাহ প্রদান, প্রসার এবং চুক্তিভিত্তিক বিপণন ব্যবস্থার কার্যপদ্ধতি উন্নয়নে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করা হচ্ছে। কৃষি ব্যবসায়ী সংগঠন, সমিতি, সংস্থা, কৃষিভিত্তিক সংগঠন ও সমবায় সমিতিসমূহকে বিধি দ্বারা নির্ধারিত পদ্ধতিতে তালিকাভুক্তকরণ এবং প্রয়োজনে জাতীয় এবং জেলা পর্যায়ে কৃষিভিত্তিক সংগঠনসমূহের ফেডারেশন অথবা কনসোর্টিয়াম গঠনের উদ্যোগ নেয়া হচ্ছে। বিক্রয়ের উদ্দেশ্যে সুপার শপে সংরক্ষিত কৃষিপণ্যের গুণগতমান, নির্ধারিত মূল্য ও বিপণন কার্যক্রম পরিদর্শন, পরিবীক্ষণ ও সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিকে পরামর্শ প্রদান করা হচ্ছে। কৃষিপণ্য ও কৃষি উপকরণের বিপণন কার্যক্রম সংক্রান্ত মান সংরক্ষণ, পরিদর্শন ও পরিবীক্ষণ করা হচ্ছে।
কৃষকদের উৎপাদিত ফসলের ন্যায্যমূল্য প্রদান এবং তাঁদের বিপণন কার্যক্রমে সরাসরি সম্পৃক্ত করার অংশ হিসেবে কৃষি মন্ত্রণালয়ের তত্ত্বাবধানে এবং কৃষি বিপণন অধিদপ্তরের ব্যবস্থাপনায় নিরাপদ শাকসবজির বিপণনে ঢাকার মানিক মিয়া এভিনিউর সেচ ভবন প্রাঙ্গণে চালু করা হয়েছে ‘কৃষকের বাজার’। ০৬ ডিসেম্বর ২০১৯ তারিখে কৃষকের বাজার উদ্বোধন করেন মাননীয় কৃষিমন্ত্রী ড. মোঃ আব্দুর রাজ্জাক। কৃষি বিপণন অধিদপ্তরের সার্বিক ব্যবস্থাপনায় প্রতি শুক্রবার ও শনিবার সকাল ৭টা থেকে এ বাজার শুরু হয়। কৃষকরা তাদের নিজের ক্ষেতের উৎপাদিত নিরাপদ বিষমুক্ত ফসল এ বাজারে বিক্রি করেন। নিরাপদ উপায়ে কৃষকের উৎপাদিত পণ্য ভোক্তাদের কাছে পৌঁছে দেয়ার লক্ষ্যে এ বাজার স্থাপন করা হয়েছে।
সাভার, মানিকগঞ্জ, নরসিংদী ও মুন্সীগঞ্জ থেকে চাষিরা কোনো মধ্যস্বত্বভোগী ছাড়াই মাঠ থেকে সবজি সরাসরি কৃষকের বাজারে আনছেন। কৃষি বিপণন অধিদপ্তরের নিজস্ব রেফ্রিজারেটেড ট্রাকের মাধ্যমে কৃষকদের পরিবহণ সুবিধা দেয়া হচ্ছে। এছাড়া কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর (ডিএই), বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট (বারি) এবং বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ সবজির গুণগত মান নিশ্চিত করছে। বাংলাদেশের প্রত্যেক জেলায় কৃষকের বাজার স্থাপনের লক্ষ্যে কৃষি বিপণন অধিদপ্তর কাজ করছে। এ লক্ষ্যে কৃষি বিপণন অধিদপ্তর একটি কর্মসূচি বাস্তবায়ন করছে। পরবর্তীতে বৃহৎ পরিসরে একটি প্রকল্প প্রণয়ন করা হবে। কৃষকের বাজার স্থাপনে কর্মসূচি এবং প্রকল্প বাস্তবায়নে সরকারের পাশাপাশি বিভিন্ন উন্নয়ন সহযোগী দাতা প্রতিষ্ঠান এগিয়ে আসতে পারে। কৃষকের বাজার স্থাপনে দেশের ৬৪ জেলার জেলা প্রশাসক বরাবর কৃষি বিপণন অধিদপ্তর হতে পত্র প্রেরণ করা হয়েছে। ৪২টি জেলায় ইতোমধ্যে সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসনের সহযোগিতায় এবং কৃষি বিপণন অধিদপ্তরের জেলা কার্যালয়ের তত্ত্বাবধানে নিরাপদ সবজি বিপণনে কৃষকের বাজার স্থাপিত হয়েছে। প্রান্তিক কৃষক সরাসরি বিক্রয় কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করায় পণ্যের ন্যায্যমূল্য পাচ্ছেন এবং ভোক্তা সাধারণ এ ধরনের বাজার থেকে নিরাপদ সবজি ক্রয় করে তাদের পুষ্টি চাহিদা পূরণ করছেন।  
প্রান্তিক কৃষকেরা যাতে ন্যায্যমূল্য পেতে পারে এবং সেই সাথে ভোক্তারা যাতে তাদের চাহিদা মোতাবেক সহজে ও স্বল্প সময়ে এবং সঠিক মূল্যে প্রয়োজনীয় খাদ্যশস্য ও কৃষিপণ্য পেতে পারে সে লক্ষ্যে একটি উন্মুক্ত অনলাইন প্লাটফর্ম ‘ফুড ফর ন্যাশন’ চালু করা হয়েছে। মাননীয় কৃষিমন্ত্রী ড. মোঃ আব্দুর রাজ্জাক ২৩ মে ২০২০ এ প্লাটফর্র্মটি উদ্বোধন করেন। এ প্ল­্যাটফর্মটি তৈরি ও সমন্বয়ের কাজ করেছে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের এটুআই, উদ্ভাবন ও উদ্যোক্তা উন্নয়ন একাডেমি প্রতিষ্ঠাকরণ প্রকল্প (আইডিয়া), কৃষি মন্ত্রণালয় এবং কৃষি মন্ত্রণালয়ের  অধীনস্থ কৃষি বিপণন অধিদপ্তর ও কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর। কৃষক, বাজারজাতকারী, আড়তদার, বিপণনকারী আর প্রাতিষ্ঠানিক ভোক্তা একই প্লাটফর্মে পণ্যের দাম আর মানের যাচাই করতে পারবেন। এর পাশাপাশি তারা সরাসরি বাণিজ্যিক যোগাযোগেরও সুযোগ পাবেন। দেশব্যাপী সহজ ও মোবাইল বান্ধব ইন্টারফেসের এ প্লাটফর্মে ক্রেতা-বিক্রেতা রেজিস্ট্রেশন করে কৃষি জাতীয় সকল ভোগ্য ফসল বা সবজির ক্যাটাগরি নির্বাচন করে বিজ্ঞাপন দিতে পারবেন ও কিনতে পারবেন। এছাড়াও কৃষি বিপণন অধিদপ্তরের নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় ‘সদাই’ মোবাইল এ্যাপস এর আনুষ্ঠানিক কার্যক্রম পরিচালনার লক্ষ্যে কার্যক্রম  শুরু করা হয়েছে। গুগল প্লে-স্টোর থেকে মোবাইল এ্যাপসটি ডাউনলোড করে ক্রেতা এবং বিক্রেতাগণ রেজিস্ট্রেশন করতে পারবেন। কৃষি বিপণন অধিদপ্তরের তালিকাভুক্ত কৃষক বিপণন দলের সদস্য এবং উদ্যোক্তাগণ এ এ্যাপসটি ব্যবহার করে তাদের পণ্যের বিপণন কার্যক্রম পরিচালনা করতে পারবেন।  
১৯৭১ এর মহান মুক্তিযুদ্ধের পর স্বল্পতম সময়ে একটি যুদ্ধবিধ্বস্ত অর্থনীতিকে পুনর্গঠন করে কৃষিকে ভিত্তি করে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান দেশ গড়ার যে ব্যাপক কর্মকাণ্ড শুরু করেছিলেন তা অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ। বঙ্গবন্ধুর কৃষকপ্রীতির কথা মনে রেখেই বর্তমান কৃষিবান্ধব সরকার কৃষকদের জন্য স্বল্প, মধ্য ও দীর্ঘমেয়াদি নানা পরিকল্পনা হাতে নিচ্ছে। এ সকল পরিকল্পনার সফল বাস্তবায়নের ফলে বাংলাদেশ আজ দানাদার খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ। ক্ষুধা ও দারিদ্র্যমুক্ত বাংলাদেশের যে স্বপ্ন দেখেছিলেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তা আজ বাস্তবে রূপ নিচ্ছে। এই সফলতা বজায় রাখতে আমাদের নিরলসভাবে কাজ চালিয়ে যেতে হবে। আজ বঙ্গবন্ধু নেই, আছে তাঁর দর্শন, আদর্শ ও দিকনির্দেশনা। বঙ্গবন্ধুর আদর্শ এবং দর্শনে অনুপ্রাণিত হয়ে আমরা দেশের উন্নয়নে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করব, এই হোক আমাদের অঙ্গীকার।

মহাপরিচালক (অতিরিক্ত সচিব), কৃষি বিপণন অধিদপ্তর, ফোন: ০২-৫৫০২৮৪৫৫; ই-মেইল: dg@dam.gov.bd


COVID19 Movement Pass Online Police Clearance BD Police Help line Expatriate Cell Opinion or Complaint NIS Bangladesh Police Hot Line Number Right to Information PIMS Police Cyber Support for Women BPWN Annual Training Workshop Achievement & Success PHQ Invitation Card
Press Release Recruitment Information Procurement / Tender Notice Legal Instrument Innovation Corner Detective Magazine Bangladesh Football Club Diabetes-Covid19 Exam Results Accident Info Important Forms

Apps

icon icon icon icon icon icon